পোস্টগুলি

ধমীয় পোষ্ট

ছোট কাল তেকেই আপনার বাচ্চাকে দর্মের বানী শিখান

ছবি
"" যেই সব কারনে হিন্দু ছেলে মেয়ে গুলা অন্য ধর্ম গ্রহন করছে ""   "" যেই সব কারনে হিন্দু ছেলে মেয়ে গুলা অন্য ধর্ম গ্রহন করছে ""   হয় তো সেটা জোর পূর্বক হচ্ছে নয় তো স্বেচ্ছায় । যেই ভাবেই হোক না কেন ২ টাই আমাদের হিন্দু সমাজের জন্য লজ্জাকর ঘটনা। বর্তমান হিন্দু সমাজের দিকে তাকালে অনেক ঘৃণা আসে। কারন বর্তমান সময়ে অধিকাংশই হিন্দু ছেলে মেয়ে অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত হচ্ছে। কেন হিন্দু ছেলে মেয়ে গুলা অন্য ধর্মের দিকে পা দিচ্ছে??? এবার আসা যাক মূল পয়েন্টে... আমাদের হিন্দু সমাজের পিতামাতারা অনেক শান্ত স্বভাবের। নারা ওনাদের সন্তানদের মানুষের মত মানুষ করার জন্য উঠে পরে লেগে থেকে অর্থাৎ প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বেবস্থার পিছন পিছন সর্বক্ষণ দৌরের উপর থাকেন। কারন ছেলে/মেয়েকে বড় ডাক্তার অথবা প্রকৌশলী বানাতে হবে এই ডাক্তার বা প্রকৌশলী বানানোর জন্য তারা সন্তানদের ধর্মীয় কোন শিক্ষা দেন না । তারা বলেন এখন ধর্মীয় শিক্ষা নেবার উপযুক্ত সময় নয়। আরও বলেন বৃদ্ধ বয়স নাকি ধর্ম শিক্ষা নেবার উপযুক্ত সময়। যার ফলে ওই ছেলে মেয়ে গুলো জানেই না "

New Krishna Profile Photo, For HKMC, SD Sarker

ছবি
New Krishna Profile Photo and Cover Photo..............  

Krishna Photo 2024, HKMC, SD Sarker.

ছবি
  New Krishna Photo

গীতা পাঠ

ছবি
http://sadanandosarker5.blogspot.com/ গীতায় ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বললেন হে পার্থ যাহারা গীতা পাঠ করতে জানেনা তাহারা প্রতিদিন এই মাহাত্ব পাঠ করে ভক্তির সহিত গীতায় ফুল তুলসী প্রদান করলে আমি তাহাদের পাপ মুক্ত করি।তাই আসুন গীতার এই স্মরণীয় নামগুলি এক বার জপ করি - যথাঃ-গঙ্গা, গীতা, সাবিত্রী, সীতা, সত্ত্বা, পতিব্রতা, ব্রক্ষাবলি, ব্রক্ষবিদ্যা, ত্রিসন্ধ্যা, মুক্তি-গেহেনী, অর্ধমাত্রা, চিতানন্দা, ভবঘ্নী, ভ্রান্তী নাশিনী, বেদত্রয়ী, পরানন্দা, তত্ত্বার্থ, জ্ঞানমঞ্জরী

সত্য ধর্মের কাহিনি

ছবি
হিন্দু ধর্ম মতে- বিষ্ণুর দ্বাপর যুগ-এর একজন অবতার এবং মোট দশম অবতারের অষ্টম অবতার। বসুদেবের ঔরসে দেবকীর অষ্টম গর্ভে কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল। কংসনামক এক অত্যাচারী রাজার অত্যাচার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য দেবতারা ব্রহ্মার শরণাপন্ন হলে, ব্রহ্মাসকল দেবতাদের নিয়ে সমুদ্রের ধারে বসে বিষ্ণুর আরাধনা শুরু করেন। বিষ্ণুসে আরাধনায় সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর সাদা ও কালো রঙের দুটি চুল দিয়ে বললেন যে, বসুদেবের ঔরসে দেবকীর সন্তান হিসাবে কৃষ্ণ হয়ে জন্মাবেন। কৃষ্ণের প্রতীক হলো কালো চুল। তাঁর সহযোগী হবে বলর াম, এর প্রতীক সাদা চুল। এই জন্মে তিনি কংসাসুরকে হত্যা করবেন। উল্লেখ্য বসুদেবের অপর স্ত্রী রোহিণীর গর্ভে বলরাম জন্মেছিলেন। দেবকীর পিতা দেবক ও কংসের পিতা উগ্রসেন আপন দুই ভাই ছিলেন। সেই সূত্রে কংস ছিলেন দেবকীর কাকাতো ভাই অর্থাৎ কংস ছিলেন শ্রীকৃষ্ণের মামা। দেবর্ষি নারদ এসে কংসকে কৃষ্ণ-বলরাম-এরজন্মের কারণ বর্ণনা করে যান। এই সংবাদ পেয়ে কংসদেবকীর গর্ভজাত সকল সন্তানকে জন্মের পরপরই হত্যা করতে থাকলেন। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয় দ্বাপরযুগের শেষে ভাদ্র-রোহিণী নক্ষত্রে, এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ রাত্রিতে। জন্মের পরপরই

প্রতিদিন গীতা পাঠ করুন সন্দর জীবন গরুন

ছবি
হে বাসুদেব তনয় শ্রীকূষ্ণ,হে সব'ব্যাপ্ত পরমেশ্বর ভগবান,আমি আপনাকে আমার সশ্রদ্ধ প্রননি নিবেদন করি। আমি শ্রীকূষ্ণ এর ধ্যান করি,কেননা তিনি হচ্ছেন প্রকাশিত ব্রক্ষান্ড সমূহের সূষ্টি,স্থিতি এবং প্রলয়ের মূল কারন। তিনি প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সবকিছু সস্মন্ধে অবগত,এবং তিনি সম্প'নভাবে স্বাধীন,কেননা তার অতীত আর কোনও কারন নেই। তিনিই আদি কবি ব্রক্ষার হ্রদয়ে সব'প্রথম বৈদিক জ্ঞান প্রদান করেছিলেন। তার দ্বারা সমস্ত দেবতারাও মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন ,ঠিক যেভাবে মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে আগুনে জল দশ'ন হয়,অথবা জলে মাটি দশ'ন হয়। তারইই প্রভাবে জড়া প্রকূতির তিনটি গুনের মাধ্যমে জড় জগৎ সাময়িক ভাবে প্রকাশিত হয়,এবং তা অলীক হলেও সত্যবৎ প্রতিভাত হয়। তাই আমি সেই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকূষ্ণ এর ধ্যান করি,যিনি জড় জগতের মোহ থেকে সম্পন্নভাবে মুক্ত তার ধামে নিত্যকাল বিরাজ করেন। আমি তার ধ্যান করি,কেননা তিনিই হচ্ছেন পরম সত্য।  http://sadanandosarker.blogspot.com/ ‪‎

হিন্দু ধর্মের বিয়ে কোন চুক্তি নয় এটা আত্মার সম্পর্ক

ছবি
আজকে আপনাদের মাঝে যেই বিষয়টি তুলে ধরবো তাহলঃ . ☀ ☀ হিন্দু বিবাহ কোন চুক্তি নয়, এটি আত্মার সম্পর্ক ☀ ☀   ☀ ☀ আন্তজাতিক কৃষ্ণ ভাবনা মৃত ভক্ত সংঘ  ☀ ☀ .http://sadanandosarker.blogspot.com/ http://sadanandosarker5.blogspot.com/ আশা করছি সবাই ভালো লাগবে... smile emoticon হিন্দু বিবাহ কোন চুক্তি নয়, এটি আত্মার সম্পর্ক। সেটা আমরা বিবাহের মন্ত্রের অর্থ দেখলেই বুঝতে পারি। তাই হিন্দু বিবাহে স্বামী, স্ত্রীকে তার হৃদয়ের একটি অংশ হিসেবে গ্রহন করে। হিন্দু বিবাহে কন্যা সম্প্রদান করা হয়। তার মানে স্বামীই তার সকল দায়িত্ব নিয়ে নেন। ভগবান বিষ্ণুকে যজ্ঞের মাধ্যমে সাক্ষী রেখে এই বিয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। তাই হিন্দু আইনে/রীতিতে কোন বিবাহ বিচ্ছেদ নেই। কারন বিচ্ছেদ সেখানেই সম্ভব যেখানে চুক্তি সম্পাদিত হয়। তাই হিন্দু আইনে স্ত্রী সারা জীবন স্বামীর কাছ থেকে সকল অধিকার ভোগ করতে পারেন। স্বামীর সব কিছুই তার স্ত্রীর। তাই বিবাহের সময় নারীকে আলাদা করে কোন পৈতৃক সম্পত্তি দেবার প্রয়োজনীয়তা নেই। সংসারিক সকল সিদ্ধান্ত স্বামী ও স্ত্রীর যৌথ- সিদ্ধান্তে হয়ে থাকে। ===হরে কৃষ্